মুভিটি টেক্সাসের এক সুখী পরিবারের গল্প। তিন মেয়েকে নিয়ে বাবা মায়ের খুব সুখে জীবন কাটছিল। প্রতিদিন বেড়াতে যাওয়া, খেলাধুলা, হৈ-হুল্লোড়, হাসি-আনন্দ এভাবেই তাদের সময় কেটে যাচ্ছিল।
হঠাৎ একদিন রাতে ওই পরিবারের দ্বিতীয় মেয়ে এনার পেটে প্রচন্ড ব্যথা শুরু হয়।এনার বয়স হবে ৭-৮।হাসপাতালে নেয়ার পর ডাক্তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বলে তাদের মেয়ের সিরিয়াস কোন অসুখ হয়েছে।তারা আরেকটু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর জানতে পারে এনার আসলে একটি দুরারোগ্য রোগ হয়েছে, যেটার কোন চিকিৎসা নেই।সুতরাং ধীরে ধীরে এনা মারা যাবে।
কিন্তু কোন মা তো আর তার মেয়ের মৃত্যুর অপেক্ষায় বসে থাকবে না।এনার মাও সেরকম পারেনি। সে তার সাধ্যমত সবকিছু দিয়ে চেষ্টা করতে থাকে তার মেয়েকে বাঁচানোর জন্য।সে বিভিন্ন হসপিটাল, ডাক্তারসহ বিভিন্ন জায়গায় ছোটাছুটি করতে থাকে যদি তার মেয়ে কে বাঁচানোর কোনো আশা খুঁজে পায়। সর্বশেষ এক শিশু ডাক্তার তাকে আশ্বাস দেয়, তবে সেটা অস্থায়ী.... এরপর একদিন অলৌকিক এক ঘটনা ঘটে যায়, যে ঘটনার কোন ব্যাখ্যা মেডিকেল সাইন্স নেই।
🔻বহুদিন পর, ঠিক বহুদিন পর বলা যাবে না। সম্ভবত জীবনে প্রথম কোন আমেরিকান পারিবারিক মুভি দেখলাম,যা দেখে মনে হয়েছে আমেরিকাতে এখনও পারিবারিক ব্যাবস্থা টিকে আছে।ঠিক যেরকম পারিবারিক ব্যাবস্থা এশিয়ান দেশগুলোতে দেখা যায়।
এই মুভিতে কোন গালি নেই, নেই কোন ধূমপান অথবা মদ খাওয়ার দৃশ্য,নেই কোন সেক্স বা অহেতুক শরীর দেখানোর দৃশ্য। আছে চোখে পানি এনে দেওয়ার মতো আবেগ, আছে এক অসহায় মা তার মৃত্যুপথযাত্রী মেয়েকে বাঁচানোর জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করার দৃশ্য এবং সর্বশেষ ঈশ্বরের অলৌকিক ক্ষমতার উপর বিশ্বাস।যা সচরাচর আমেরিকান কোন মুভি থেকে আশা করা যায় না।
এনার মায়ের চরিত্রে অভিনয় করা অভিনেত্রী Jennifer Garner এর অভিনয় দেখে আমার একবারও মনে হয়নি আসলে সে এনার মা নন এবং সে অভিনয় করতেছে... এতটাই বাস্তব ছিল তার অভিনয়। আমার মনে হয়েছে বাস্তব জীবনে একজন মা তার মেয়েকে বাঁচানোর জন্য যতরকম প্রচেষ্টা করে, এনার মাকেও পর্দায় ঠিক সেরকমই করতে দেখা গেছে।
এনার অভিনয়ও ছিল একদম পারফেক্ট। তাকে দেখে এবং তার কথা শুনে আমার কয়েকবার চোখে পানি চলে এসেছে। আরেকজনের অভিনয় কথা না বললেই নয়, সেটি হচ্ছে এনার ডাক্তার।এই ভদ্রলোকের অভিনয় দেখে মাঝেমধ্যে আমি ভেবেছি 'এরকম ডাক্তার যদি বাস্তবও থাকতো তাহলে রুগি ডাক্তারের ব্যবহারেই অর্ধেক সুস্থ হয়ে যেতো'।
খুবই আবেগঘন একটি মুভি। ছবিতে আপনি এই পরিবারের সুখ-দুঃখ দেখে কখনো হাসবেন ,আবার কখনো নিজের অজান্তেই কাঁদে ফেলবেন।
bit. ly/2Fe9zGh
হঠাৎ একদিন রাতে ওই পরিবারের দ্বিতীয় মেয়ে এনার পেটে প্রচন্ড ব্যথা শুরু হয়।এনার বয়স হবে ৭-৮।হাসপাতালে নেয়ার পর ডাক্তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বলে তাদের মেয়ের সিরিয়াস কোন অসুখ হয়েছে।তারা আরেকটু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর জানতে পারে এনার আসলে একটি দুরারোগ্য রোগ হয়েছে, যেটার কোন চিকিৎসা নেই।সুতরাং ধীরে ধীরে এনা মারা যাবে।
কিন্তু কোন মা তো আর তার মেয়ের মৃত্যুর অপেক্ষায় বসে থাকবে না।এনার মাও সেরকম পারেনি। সে তার সাধ্যমত সবকিছু দিয়ে চেষ্টা করতে থাকে তার মেয়েকে বাঁচানোর জন্য।সে বিভিন্ন হসপিটাল, ডাক্তারসহ বিভিন্ন জায়গায় ছোটাছুটি করতে থাকে যদি তার মেয়ে কে বাঁচানোর কোনো আশা খুঁজে পায়। সর্বশেষ এক শিশু ডাক্তার তাকে আশ্বাস দেয়, তবে সেটা অস্থায়ী.... এরপর একদিন অলৌকিক এক ঘটনা ঘটে যায়, যে ঘটনার কোন ব্যাখ্যা মেডিকেল সাইন্স নেই।
🔻বহুদিন পর, ঠিক বহুদিন পর বলা যাবে না। সম্ভবত জীবনে প্রথম কোন আমেরিকান পারিবারিক মুভি দেখলাম,যা দেখে মনে হয়েছে আমেরিকাতে এখনও পারিবারিক ব্যাবস্থা টিকে আছে।ঠিক যেরকম পারিবারিক ব্যাবস্থা এশিয়ান দেশগুলোতে দেখা যায়।
এই মুভিতে কোন গালি নেই, নেই কোন ধূমপান অথবা মদ খাওয়ার দৃশ্য,নেই কোন সেক্স বা অহেতুক শরীর দেখানোর দৃশ্য। আছে চোখে পানি এনে দেওয়ার মতো আবেগ, আছে এক অসহায় মা তার মৃত্যুপথযাত্রী মেয়েকে বাঁচানোর জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করার দৃশ্য এবং সর্বশেষ ঈশ্বরের অলৌকিক ক্ষমতার উপর বিশ্বাস।যা সচরাচর আমেরিকান কোন মুভি থেকে আশা করা যায় না।
এনার মায়ের চরিত্রে অভিনয় করা অভিনেত্রী Jennifer Garner এর অভিনয় দেখে আমার একবারও মনে হয়নি আসলে সে এনার মা নন এবং সে অভিনয় করতেছে... এতটাই বাস্তব ছিল তার অভিনয়। আমার মনে হয়েছে বাস্তব জীবনে একজন মা তার মেয়েকে বাঁচানোর জন্য যতরকম প্রচেষ্টা করে, এনার মাকেও পর্দায় ঠিক সেরকমই করতে দেখা গেছে।
এনার অভিনয়ও ছিল একদম পারফেক্ট। তাকে দেখে এবং তার কথা শুনে আমার কয়েকবার চোখে পানি চলে এসেছে। আরেকজনের অভিনয় কথা না বললেই নয়, সেটি হচ্ছে এনার ডাক্তার।এই ভদ্রলোকের অভিনয় দেখে মাঝেমধ্যে আমি ভেবেছি 'এরকম ডাক্তার যদি বাস্তবও থাকতো তাহলে রুগি ডাক্তারের ব্যবহারেই অর্ধেক সুস্থ হয়ে যেতো'।
খুবই আবেগঘন একটি মুভি। ছবিতে আপনি এই পরিবারের সুখ-দুঃখ দেখে কখনো হাসবেন ,আবার কখনো নিজের অজান্তেই কাঁদে ফেলবেন।
bit. ly/2Fe9zGh
দয়াকরে কমেন্টে স্পাম মেসেজ দেবেন না।