✔Imdb:7.3
Captain Abu Raed মুভিটিকে প্রথম কোন জর্দানি মুভি হিসেবে ৮১ তম অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডের জন্য নির্বাচিত হয়। মুভিটি Sundance Film Festival, Dubai International Film Festival, Heartland Film Festival সহ আরো অনেক পুরস্কার জিতে নেয়।
🔴Storyline:
মুভিতে আবু রাইদ নামের এক নিঃসঙ্গ মানুষের জীবনের কিছু সময়কে তুলে ধরা হয়েছে।আবু রাইদ আম্মান এয়ারপোর্টের একজন পরিচ্ছন্নকর্মী। পাঁচ বছর আগে সে তার স্ত্রী এবং সন্তানকে হারিয়ে খুবই একাকী জীবন যাপন করে।একদিন সে এয়ারপোর্টে কাজ করতে গিয়ে ময়লার বাক্সে বিমানের পাইলটের ক্যাপ খুঁজে পায়। সেটি পড়ে সে বাসায় ফেরার পথে তার সাথে দেখা হয় তার প্রতিবেশী ৮-১০ বছরের ছেলে তারেকের সাথে।তারেক তাকে দেখে বিমানের পাইলট মনে করে এবং সে তার সমবয়সী বন্ধুদেরও বিষয়টি বলে দেয়।
তারা সবাই দল বেধে আবু রাইদের কাছে আসে বিভিন্ন দেশ ভ্রমণের গল্প শুনতে।আবু রাইদ তাদের জানায় সে বিমানের পাইলট না।কিন্তু ছেলেরা নাছোড়বান্দা হওয়ায় একসময় তাদের কথায় রাজি হয়ে সে বিমানের পাইলট হয়ে বিভিন্ন শহরে ভ্রমণের মিথ্যা গল্প শুনাতে থাকে।
সে যাদেরকে গল্প শোনায় তাদের মধ্যে মুরাদ এবং তারেকের পরিবার বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত এবং আর্থিকভাবে অসচ্ছল।এই করণে তারা লেখাপড়াও ঠিকমত করতে পারে না।আবু রাইদ তাদেরকে আর্থিকসহ বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করার চেষ্টা করে।আর এভাবে সে একসময় তাদের পারিবারিক ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ে।
🔴মন্তব্য:মুভিটি খুব বড় বাজেটের নয়। নেই কোন নায়ক নায়িকা, মারামারি অথবা গ্লামারস। তারপরও মুভিটি আমার কাছে ভাল লেগেছে শুধুমাত্র এর পরিছন্ন গল্প, সুন্দর নির্মাণশৈলী, দৃষ্টিনন্দন সিনেমাটোগ্রাফি এবং অবশ্যই সদা হাস্যজ্জল আবু রাইদের দুর্দান্ত অভিনয়ের কারণে। নিঃসঙ্গ এই মানুষটির সদা হাস্যোজ্জ্বল চেহারা অনেকদিন মনে রাখার মত।স্বল্প সময়ের জন্য হলেও নারী পাইলট চরিত্রে অভিনয় করা নূরের চরিত্রটি ছিল চোখে পড়ার মত।
মুভিতে জর্দানের কিছু অসাধারণ সুন্দর দৃশ্য দেখে সত্যি অবাক হয়ে গেছি। আবু রাইদের বাসার ছাদ থেকে এবং ছেলেরা যেখানে ফুটবল খেলে তার চারপাশের যে দৃশ্য তা ছিল এককথায় অপূর্ব।
আমি এতোদিন জানতাম জর্দানও অন্যান্য আরব দেশের মতো রক্ষণশীল ইসলামিক দেশ। কিন্তু মুভিতে তাদের পোশাক-পরিচ্ছদ দেখে বুঝা যায় তারা আসলে পশ্চিমা সংস্কৃতি ফলো করে।
Captain Abu Raed মুভিটিকে প্রথম কোন জর্দানি মুভি হিসেবে ৮১ তম অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডের জন্য নির্বাচিত হয়। মুভিটি Sundance Film Festival, Dubai International Film Festival, Heartland Film Festival সহ আরো অনেক পুরস্কার জিতে নেয়।
🔴Storyline:
মুভিতে আবু রাইদ নামের এক নিঃসঙ্গ মানুষের জীবনের কিছু সময়কে তুলে ধরা হয়েছে।আবু রাইদ আম্মান এয়ারপোর্টের একজন পরিচ্ছন্নকর্মী। পাঁচ বছর আগে সে তার স্ত্রী এবং সন্তানকে হারিয়ে খুবই একাকী জীবন যাপন করে।একদিন সে এয়ারপোর্টে কাজ করতে গিয়ে ময়লার বাক্সে বিমানের পাইলটের ক্যাপ খুঁজে পায়। সেটি পড়ে সে বাসায় ফেরার পথে তার সাথে দেখা হয় তার প্রতিবেশী ৮-১০ বছরের ছেলে তারেকের সাথে।তারেক তাকে দেখে বিমানের পাইলট মনে করে এবং সে তার সমবয়সী বন্ধুদেরও বিষয়টি বলে দেয়।

সে যাদেরকে গল্প শোনায় তাদের মধ্যে মুরাদ এবং তারেকের পরিবার বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত এবং আর্থিকভাবে অসচ্ছল।এই করণে তারা লেখাপড়াও ঠিকমত করতে পারে না।আবু রাইদ তাদেরকে আর্থিকসহ বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করার চেষ্টা করে।আর এভাবে সে একসময় তাদের পারিবারিক ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ে।
🔴মন্তব্য:মুভিটি খুব বড় বাজেটের নয়। নেই কোন নায়ক নায়িকা, মারামারি অথবা গ্লামারস। তারপরও মুভিটি আমার কাছে ভাল লেগেছে শুধুমাত্র এর পরিছন্ন গল্প, সুন্দর নির্মাণশৈলী, দৃষ্টিনন্দন সিনেমাটোগ্রাফি এবং অবশ্যই সদা হাস্যজ্জল আবু রাইদের দুর্দান্ত অভিনয়ের কারণে। নিঃসঙ্গ এই মানুষটির সদা হাস্যোজ্জ্বল চেহারা অনেকদিন মনে রাখার মত।স্বল্প সময়ের জন্য হলেও নারী পাইলট চরিত্রে অভিনয় করা নূরের চরিত্রটি ছিল চোখে পড়ার মত।
মুভিতে জর্দানের কিছু অসাধারণ সুন্দর দৃশ্য দেখে সত্যি অবাক হয়ে গেছি। আবু রাইদের বাসার ছাদ থেকে এবং ছেলেরা যেখানে ফুটবল খেলে তার চারপাশের যে দৃশ্য তা ছিল এককথায় অপূর্ব।
আমি এতোদিন জানতাম জর্দানও অন্যান্য আরব দেশের মতো রক্ষণশীল ইসলামিক দেশ। কিন্তু মুভিতে তাদের পোশাক-পরিচ্ছদ দেখে বুঝা যায় তারা আসলে পশ্চিমা সংস্কৃতি ফলো করে।
দয়াকরে কমেন্টে স্পাম মেসেজ দেবেন না।