Imdb:8.9
সাধারনত একটি emotional মুভির একদম শেষ পর্যায়ে এসে আমাদের চোখে পানি চলে আসে কিন্তু এই মুভিটি অনেকটা উল্টো। মুভির গল্প শুরু হওয়ার কিছু পর থেকেই সোলায়মান এবং আয়লার মধ্যে ছোট ছোট কিছু আবেগ যা দেখে কান্না চলে আসবে, যা মুভির শেষ হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকবে। অসম্ভব আবেগময় একটি মুভি।মুভিটি কোরিয়ার যুদ্ধের সময়ে একটি সত্য ঘটনাকে নিয়ে নির্মিতে।যার কেন্দ্র ছিল তুর্কি সৈন্য সুলেমান এবং ৩-৪ বছরের কোরিয়ান মেয়ে আয়লা।মুভিটি তুরস্ক থেকে ৯০ তম অস্কারে জন্য নমিনেশন কিন্তু চূড়ান্ত তালিকায় থেকে বাদ পড়ে যায়।
🔴এই কোরিয়ান যুদ্ধে প্রায় এক হাজারের মত তুর্কি সৈন্য নিহত হয়েছিল। যার মধ্যে ৪৬২ জনকে দক্ষিণ কোরিয়ায় কবর দেয়া হয়।দক্ষিণ কোরিয়া এবং তুরস্কের মধ্যে সম্পর্ক খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ।কোরিয়ানরা তুরস্ককে তাদের সবচেয়ে কাছের বন্ধু দেশ হিসেবে মনে করে। ২০০২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপে তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ হয়েছিল তুরস্ক এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে। ইউটিউবে দেখলাম ওই খেলার সময় গ্যালারিতে বিশাল তুরস্কের পতাকা, অনেক কোরিয়ানকে দেখলাম তাদের পতাকার পাশাপাশি তুরস্কের পতাকাও বহন করতে।ঐ খেলার সময় মাঠের পরিস্থিতিই বলে দেয় এই দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক কতটা গভীর।
🔻Storyline:কোরিয়া যুদ্ধের সময় দক্ষিণ কোরিয়াকে সাহায্য করতে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে তুরস্ক একদল সৈন্য পাঠায় দক্ষিণ কোরিয়ায়। তুরস্কের সেই সৈন্যেদর একজন হচ্ছে সুলেমান। সুলেমান একদিন রাতের বেলায় এটি অপারেশনে গিয়ে ৩-৪ বছরের এক কোরিয়ান মেয়েকে খুঁজে পায়, যার বাবা মা যুদ্ধে নিহত হয়েছে।
সে মেয়েটিকে ক্যাম্পে নিয়ে আসে এবং তার নাম দেয় আয়লা(জোৎস্না)। কিছু সময়ের মধ্যেই আয়লা পুরো ক্যাম্পের মধ্যমণি হয়ে উঠে। ক্যাম্পের সবাই তাকে খুবই আদর করে। আয়লা সুলেমানকে বাবা বলে ডাকে। সুলেমান যেখানেই যায় আয়লাও তার সাথে সেখানেই যায়।
একসময় সময় সুলেমানের তুরস্কে ফেরার সময় হয়ে যায়। সে তার উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বলে আয়লা কে তুরস্কে নিয়ে যাওয়ার কথা কিন্তু তারা আয়লাকে নিয়ে যেতে তাকে অনুমুতি দেয় না।সুলেমান আয়লাকে নেয়ার জন্য অনেকভাবেই চেষ্টা করে কিন্তু সে ব্যর্থ হয়।
শেষ পর্যন্ত সে আয়লাকে ছাড়াই তুরস্কে ফেরত যায়। যাওয়ার সময় সে আয়লাকে বলে যায়, সে যেভাবেই হোক আবার ফেরত আসবে তাকে নেয়ার জন্য।তুরস্কে এসে সুলেমান চেষ্টা করতে থাকে আয়লাকে খুজে বের করতে। জন্মদাতা পিতা না হয়েও সুলেমান আয়লাকে ফিরে পাওয়ার জন্য যে প্রাণপণ চেষ্টা করে সেটা দেখে খুবই কষ্ট লাগে।সুলাইমান কি আয়লাকে আর খুজে পায়?
জানতে হলে মুভিটি দেখে ফেলুন।নিশ্চিত থাকতে পারেন ২ ঘন্টা ৫ মিনিট সময় আপনার বৃথা যাবে না।
সাধারনত একটি emotional মুভির একদম শেষ পর্যায়ে এসে আমাদের চোখে পানি চলে আসে কিন্তু এই মুভিটি অনেকটা উল্টো। মুভির গল্প শুরু হওয়ার কিছু পর থেকেই সোলায়মান এবং আয়লার মধ্যে ছোট ছোট কিছু আবেগ যা দেখে কান্না চলে আসবে, যা মুভির শেষ হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকবে। অসম্ভব আবেগময় একটি মুভি।মুভিটি কোরিয়ার যুদ্ধের সময়ে একটি সত্য ঘটনাকে নিয়ে নির্মিতে।যার কেন্দ্র ছিল তুর্কি সৈন্য সুলেমান এবং ৩-৪ বছরের কোরিয়ান মেয়ে আয়লা।মুভিটি তুরস্ক থেকে ৯০ তম অস্কারে জন্য নমিনেশন কিন্তু চূড়ান্ত তালিকায় থেকে বাদ পড়ে যায়।
🔴এই কোরিয়ান যুদ্ধে প্রায় এক হাজারের মত তুর্কি সৈন্য নিহত হয়েছিল। যার মধ্যে ৪৬২ জনকে দক্ষিণ কোরিয়ায় কবর দেয়া হয়।দক্ষিণ কোরিয়া এবং তুরস্কের মধ্যে সম্পর্ক খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ।কোরিয়ানরা তুরস্ককে তাদের সবচেয়ে কাছের বন্ধু দেশ হিসেবে মনে করে। ২০০২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপে তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ হয়েছিল তুরস্ক এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে। ইউটিউবে দেখলাম ওই খেলার সময় গ্যালারিতে বিশাল তুরস্কের পতাকা, অনেক কোরিয়ানকে দেখলাম তাদের পতাকার পাশাপাশি তুরস্কের পতাকাও বহন করতে।ঐ খেলার সময় মাঠের পরিস্থিতিই বলে দেয় এই দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক কতটা গভীর।

সে মেয়েটিকে ক্যাম্পে নিয়ে আসে এবং তার নাম দেয় আয়লা(জোৎস্না)। কিছু সময়ের মধ্যেই আয়লা পুরো ক্যাম্পের মধ্যমণি হয়ে উঠে। ক্যাম্পের সবাই তাকে খুবই আদর করে। আয়লা সুলেমানকে বাবা বলে ডাকে। সুলেমান যেখানেই যায় আয়লাও তার সাথে সেখানেই যায়।
একসময় সময় সুলেমানের তুরস্কে ফেরার সময় হয়ে যায়। সে তার উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বলে আয়লা কে তুরস্কে নিয়ে যাওয়ার কথা কিন্তু তারা আয়লাকে নিয়ে যেতে তাকে অনুমুতি দেয় না।সুলেমান আয়লাকে নেয়ার জন্য অনেকভাবেই চেষ্টা করে কিন্তু সে ব্যর্থ হয়।
শেষ পর্যন্ত সে আয়লাকে ছাড়াই তুরস্কে ফেরত যায়। যাওয়ার সময় সে আয়লাকে বলে যায়, সে যেভাবেই হোক আবার ফেরত আসবে তাকে নেয়ার জন্য।তুরস্কে এসে সুলেমান চেষ্টা করতে থাকে আয়লাকে খুজে বের করতে। জন্মদাতা পিতা না হয়েও সুলেমান আয়লাকে ফিরে পাওয়ার জন্য যে প্রাণপণ চেষ্টা করে সেটা দেখে খুবই কষ্ট লাগে।সুলাইমান কি আয়লাকে আর খুজে পায়?
জানতে হলে মুভিটি দেখে ফেলুন।নিশ্চিত থাকতে পারেন ২ ঘন্টা ৫ মিনিট সময় আপনার বৃথা যাবে না।
দয়াকরে কমেন্টে স্পাম মেসেজ দেবেন না।