Country:China
সাম্প্রতি সময়ে আমার দেখা সবচেয়ে সেরা military action মুভি হচ্ছে Operation Red Sea. ৭০ মিলিয়ন ডলার ব্যায়ে নির্মিত মুভিট এখন পর্যন্ত আয় করেছে ৫৭৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এটি চীনের ইতিহাসে সবচেয়ে আয় করা মুভি গুলোর মধ্যে দ্বিতীয় এবং ২০১৮ সালে সারা বিশ্বে সবচেয়ে আয় করা মুভিগুলোর মধ্যে এর অবস্থান এখন পর্যন্ত সপ্তম।মুভিটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত। ইয়েমেনের গৃহযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ৬০০ চাইনিজ এবং ২২৫ জন বিদেশীকে উদ্ধারের জন্য #চাইনিজ নৌবাহিনী যে উদ্ধার অভিযান চালায় মুভিটি সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে নির্মিত।
🔻Storyline:
মুভির প্রথমে দেখা যায় একটি চাইনিজ জাহাজ Red Sea(লোহিত সাগর) তে সোমালীয় জলদস্যুদের আক্রমণের শিকার হলে চাইনিজ নৌবাহিনীর জাহাজ এসে ঐ আক্রান্ত চাইনিজ জাহাজটিকে সফলভাবে উদ্ধার করে।
ইয়েমেনের গৃহযুদ্ধ যখন চরম আকার ধারণ করে তখন ইয়েমেনে অবস্থিত কিছু চাইনিজ নাগরিককে উদ্ধারের জন্য ঐ চাইনিজ নৌবাহিনীর জাহাজটিকে পাঠানো হয়।চাইনিজ নৌবাহীনি ইয়েমেনের এডেনে এসে সবাইকে জাহাজে ওঠাতে পারলেও শহরের ভেতরে চাইনিজ রাষ্ট্রদূত এবং অন্য কয়েকজন চাইনিজ নাগরিককে উদ্ধার করতে গিয়ে নৌবাহিনীর একটি বিশেষ দল শহরের বিভিন্ন জায়গায় আটকে পড়ে।আটকে পড়া চাইনিজ নাগরিকদের নৌবাহিনীর বিশেষ দল কিভাবে উদ্ধার করে নিয়ে আসে সেটা মুভিতে দেখানো হয়ছে।
🔻মন্তব্য: বিশাল বড় সেট এবং বিশাল পরিসরে নির্মিত আমার দেখা অন্যতম সেরা একটি চাইনিজ মুভি Operation Red Sea।প্রায় পুরো মুভি নির্মিত হয়েছে মরক্কোতে, যাতে ৭০০ লোক এর কারিগরি ক্রু হিসাবে কাজ করেছে।মুভি #অ্যাকশন দৃশ্য, cinematography, ভিজুয়াল ইফেক্ট,অত্যাধুনিক চাইনিজ প্রযুক্তি কোন কিছুই হলিউডের মুভির চেয়ে কম না।
মুভির দুটি বিষয় আমার খুব বেশি ভালো লাগেনি। একটি হচ্ছে, যুদ্ধের সময় সৈন্যদের অহেতুক চিল্লাচিল্লি। যা আমার কাছে বিরক্তিকর লেগেছে এবং সৈন্যদের অপেশাদার মনে হয়ছে। দ্বিতীয়তঃ মুভিতে আবেগ কম ।এই রকম উদ্ধার অভিযানের মুভিগুলোতে শেষের দিকে এসে চোখের পানি চলে আসে।এই মুভিটি একই রকম হলেও আমি ঐরকম আবেগ এই মুভিতে খুঁজে পাইনি।এর একটি কারণ হতে পারে মুভির চরিত্রগুলোর থেকে একশনের উপর বেশি জোড় দেয়া হয়েছেহ।
তবে এইগুলো খুব ছোট ছোট বিষয়। #Action মুভিতে আবেগ খুজার দরকার কি। মুভিতে action আছে কিনা এটাই বড় বিষয় এবং এই বিষয়ে মুভিটি সফল বলতেই হবে।
সাম্প্রতি সময়ে আমার দেখা সবচেয়ে সেরা military action মুভি হচ্ছে Operation Red Sea. ৭০ মিলিয়ন ডলার ব্যায়ে নির্মিত মুভিট এখন পর্যন্ত আয় করেছে ৫৭৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এটি চীনের ইতিহাসে সবচেয়ে আয় করা মুভি গুলোর মধ্যে দ্বিতীয় এবং ২০১৮ সালে সারা বিশ্বে সবচেয়ে আয় করা মুভিগুলোর মধ্যে এর অবস্থান এখন পর্যন্ত সপ্তম।মুভিটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত। ইয়েমেনের গৃহযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ৬০০ চাইনিজ এবং ২২৫ জন বিদেশীকে উদ্ধারের জন্য #চাইনিজ নৌবাহিনী যে উদ্ধার অভিযান চালায় মুভিটি সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে নির্মিত।
🔻Storyline:
মুভির প্রথমে দেখা যায় একটি চাইনিজ জাহাজ Red Sea(লোহিত সাগর) তে সোমালীয় জলদস্যুদের আক্রমণের শিকার হলে চাইনিজ নৌবাহিনীর জাহাজ এসে ঐ আক্রান্ত চাইনিজ জাহাজটিকে সফলভাবে উদ্ধার করে।
ইয়েমেনের গৃহযুদ্ধ যখন চরম আকার ধারণ করে তখন ইয়েমেনে অবস্থিত কিছু চাইনিজ নাগরিককে উদ্ধারের জন্য ঐ চাইনিজ নৌবাহিনীর জাহাজটিকে পাঠানো হয়।চাইনিজ নৌবাহীনি ইয়েমেনের এডেনে এসে সবাইকে জাহাজে ওঠাতে পারলেও শহরের ভেতরে চাইনিজ রাষ্ট্রদূত এবং অন্য কয়েকজন চাইনিজ নাগরিককে উদ্ধার করতে গিয়ে নৌবাহিনীর একটি বিশেষ দল শহরের বিভিন্ন জায়গায় আটকে পড়ে।আটকে পড়া চাইনিজ নাগরিকদের নৌবাহিনীর বিশেষ দল কিভাবে উদ্ধার করে নিয়ে আসে সেটা মুভিতে দেখানো হয়ছে।
🔻মন্তব্য: বিশাল বড় সেট এবং বিশাল পরিসরে নির্মিত আমার দেখা অন্যতম সেরা একটি চাইনিজ মুভি Operation Red Sea।প্রায় পুরো মুভি নির্মিত হয়েছে মরক্কোতে, যাতে ৭০০ লোক এর কারিগরি ক্রু হিসাবে কাজ করেছে।মুভি #অ্যাকশন দৃশ্য, cinematography, ভিজুয়াল ইফেক্ট,অত্যাধুনিক চাইনিজ প্রযুক্তি কোন কিছুই হলিউডের মুভির চেয়ে কম না।
মুভির দুটি বিষয় আমার খুব বেশি ভালো লাগেনি। একটি হচ্ছে, যুদ্ধের সময় সৈন্যদের অহেতুক চিল্লাচিল্লি। যা আমার কাছে বিরক্তিকর লেগেছে এবং সৈন্যদের অপেশাদার মনে হয়ছে। দ্বিতীয়তঃ মুভিতে আবেগ কম ।এই রকম উদ্ধার অভিযানের মুভিগুলোতে শেষের দিকে এসে চোখের পানি চলে আসে।এই মুভিটি একই রকম হলেও আমি ঐরকম আবেগ এই মুভিতে খুঁজে পাইনি।এর একটি কারণ হতে পারে মুভির চরিত্রগুলোর থেকে একশনের উপর বেশি জোড় দেয়া হয়েছেহ।
তবে এইগুলো খুব ছোট ছোট বিষয়। #Action মুভিতে আবেগ খুজার দরকার কি। মুভিতে action আছে কিনা এটাই বড় বিষয় এবং এই বিষয়ে মুভিটি সফল বলতেই হবে।
দয়াকরে কমেন্টে স্পাম মেসেজ দেবেন না।