দৃশ্যপট ইরাক, সময়টা ২০০৩ সাল,সাদ্দাম হুসাইনের পতনের কয়েক সপ্তাহ পরের ঘটনা।ঐ সময়ে দক্ষিণ ইরাকের কুর্দিস্তান থেকে এক বৃদ্ধা মা তার ১২ বছরের নাতি আহমেদকে নিয়ে বাগদান যাওয়ার জন্য রওয়ানা হয়।উদ্দেশ্য তার একমাত্র ছেলে এবং আহমেদের বাবা ইব্রাহিমকে বাগদাদের কারাগার থেকে খুঁজে বের করা।
তার ছেলে ইব্রাহিম ১৯৯১ সালের উপসাগরীয় যুদ্ধে গিয়ে নিখোঁজ হয়। তারপর আর তার কোনও খোঁজ পায়নি।তবে একটি চিঠির মাধ্যমে সে জানতে পারে ইব্রাহিম যুদ্ধের সময় বাথ পার্টির কাছে বন্দী হয় এবং বাগদাদে একটি কারাগারে সে আছে।একমাত্র এই চিঠির তথ্যের ওপর ভিত্তি করে সে তার ছেলেকে খুঁজতে ইরাকের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে চলে।বৃদ্ধা মা আরবি পড়তে পারে না,তাই সে চিঠিটি আহমেদকে দিয়ে পড়ায়।আহমেদ চিঠি পড়তে পড়তে বিরক্ত কারণ সে প্রায় ১০০ বার চিঠিটি পড়ে ফেলছে, আর তাই তার দাদি যখন তাকে চিঠি পড়তে বলে তখন সে চিঠিটি হাতে নিয়ে মুখস্থ বলে দেয়।এই চিঠি শুনেই বৃদ্ধা মা তার ছেলেকে পাওয়ার আশা বাঁচিয়ে রাখতে চায়।

বৃদ্ধা মা তার ছেলেকে ফিরে পেতে চায় জীবিত অথবা মৃত।১২ বছরের আহমেদ তার বাবাকে দেখতে চায়, যে কখনোই তার বাবাকে দেখেনি।সে সব সময় তার বাবার বাজানো বাঁশিটি হাতে রাখে, তারা ইচ্ছা সেও একদিন তার বাবার মতো যুদ্ধা হবে।
মুভির শেষটা ভয়াবহ রকমের করুন।
🔴মন্তব্য:হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া একটি মুভি।ছেলেহারা এক বৃদ্ধা মা তার সন্তানকে খুঁজে পাওয়ার আকুলতা এবং ১২ বছরের এক ছেলে তার বাবাকে প্রথমবার দেখার যে ব্যাকুলতা তা দেখলে মনের অজান্তেই যে কারো চোখে পানি চলে আসবে।
আহমেদ এবং তার দাদী চরিত্রে দুজনেই সম্ভব ভালো অভিনয় করেছে।এটিই ছিল আহমেদের প্রথম অভিনয় তা সত্যেও মুভিতে তার অভিনয় ছিল খুবই সাবলীল।
মুভিতে সাদ্দাম হোসেন যে একজন অত্যাচারী শাসক ছিল সেটা বোঝানো হয়েছে। যার প্রমাণ স্বরূপ অনেকগুলো গণকবর দেখানো হয়েছে।মুভি সিনেমাটোগ্রাফি ছিল অসাধারণ সুন্দর।
Son of Babylon ৮৩ তম অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডের জন্য ইরাক থেকে মনোনয়ন পায় কিন্তু চূড়ান্ত তালিকা থেকে পড়ে যায়।এছাড়া মুভিটি অনেকগুলো ফিল্ম ফেস্টিভালে পুরুষ্কার পেয়েছে। সব মিলিয়ে Son of Babylon অনেকদিন মনে রাখার মত একটি মুভি।
তার ছেলে ইব্রাহিম ১৯৯১ সালের উপসাগরীয় যুদ্ধে গিয়ে নিখোঁজ হয়। তারপর আর তার কোনও খোঁজ পায়নি।তবে একটি চিঠির মাধ্যমে সে জানতে পারে ইব্রাহিম যুদ্ধের সময় বাথ পার্টির কাছে বন্দী হয় এবং বাগদাদে একটি কারাগারে সে আছে।একমাত্র এই চিঠির তথ্যের ওপর ভিত্তি করে সে তার ছেলেকে খুঁজতে ইরাকের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে চলে।বৃদ্ধা মা আরবি পড়তে পারে না,তাই সে চিঠিটি আহমেদকে দিয়ে পড়ায়।আহমেদ চিঠি পড়তে পড়তে বিরক্ত কারণ সে প্রায় ১০০ বার চিঠিটি পড়ে ফেলছে, আর তাই তার দাদি যখন তাকে চিঠি পড়তে বলে তখন সে চিঠিটি হাতে নিয়ে মুখস্থ বলে দেয়।এই চিঠি শুনেই বৃদ্ধা মা তার ছেলেকে পাওয়ার আশা বাঁচিয়ে রাখতে চায়।

বৃদ্ধা মা তার ছেলেকে ফিরে পেতে চায় জীবিত অথবা মৃত।১২ বছরের আহমেদ তার বাবাকে দেখতে চায়, যে কখনোই তার বাবাকে দেখেনি।সে সব সময় তার বাবার বাজানো বাঁশিটি হাতে রাখে, তারা ইচ্ছা সেও একদিন তার বাবার মতো যুদ্ধা হবে।
মুভির শেষটা ভয়াবহ রকমের করুন।
🔴মন্তব্য:হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া একটি মুভি।ছেলেহারা এক বৃদ্ধা মা তার সন্তানকে খুঁজে পাওয়ার আকুলতা এবং ১২ বছরের এক ছেলে তার বাবাকে প্রথমবার দেখার যে ব্যাকুলতা তা দেখলে মনের অজান্তেই যে কারো চোখে পানি চলে আসবে।
আহমেদ এবং তার দাদী চরিত্রে দুজনেই সম্ভব ভালো অভিনয় করেছে।এটিই ছিল আহমেদের প্রথম অভিনয় তা সত্যেও মুভিতে তার অভিনয় ছিল খুবই সাবলীল।
মুভিতে সাদ্দাম হোসেন যে একজন অত্যাচারী শাসক ছিল সেটা বোঝানো হয়েছে। যার প্রমাণ স্বরূপ অনেকগুলো গণকবর দেখানো হয়েছে।মুভি সিনেমাটোগ্রাফি ছিল অসাধারণ সুন্দর।
Son of Babylon ৮৩ তম অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডের জন্য ইরাক থেকে মনোনয়ন পায় কিন্তু চূড়ান্ত তালিকা থেকে পড়ে যায়।এছাড়া মুভিটি অনেকগুলো ফিল্ম ফেস্টিভালে পুরুষ্কার পেয়েছে। সব মিলিয়ে Son of Babylon অনেকদিন মনে রাখার মত একটি মুভি।
দয়াকরে কমেন্টে স্পাম মেসেজ দেবেন না।