মুভিটি শুরু হয় এক শিক্ষকের ছোটবেলার স্মৃতিচারণের মধ্যে দিয়ে।যেখানে দেখানো হয়,১৯৭৬ সালে কোরিয়ার একটি প্রত্যন্ত দ্বীপের এক স্কুল শিক্ষীকা তার ছাত্রদের ফিল্ড ওয়ার্কের জন্য সিউলের এক কারখানায় নিয়ে যেতে চায় ।প্রথমে ছাত্র-ছাত্রীদের অভিভাবকরা তার ছেলে-মেয়েদের নিয়ে যেতে রাজি হয় না কিন্তু ঐ শিক্ষিকা এক পর্যায়ে অভিভাবকদের রাজি করিয়ে ছাত্রদের সিউলে নিয়ে যায়।
যেহেতু ছাত্র-ছাত্রীরা এর আগে কখনো শহর দেখেনি, তাই প্রথমবারের মতো তারা শহরের চাকচিক্য দেখে অবাক হয়ে যায় এবং এদিক সেদিক চলে যায়।এভাবে তাদের মধ্যে থেকে তিন জন ছাত্র দলছুট হয়ে হারিয়ে যায়। যাদের মধ্যে দুজন আপন ভাই-বোন।শিক্ষিকা মারাত্মক বিপদের মধ্যে পড়ে যায়। সে একা এদিক-সেদিক খোঁজাখুঁজি করতে শুরু করে কিন্তু কোথাও সে ওই হারিয়ে যাওয়া ছাত্র-ছাত্রীদের খুঁজে পায় না, আবার তাদের না নিয়ে সে দ্বীপে ফেরতও যেতে পারে না।শেষ পর্যন্ত কি ওই শিক্ষিকা তার হারিয়ে যাওয়া ছাত্রদের খুঁজে পায়?
স্মৃতিচারণ করা শিক্ষকের সাথে মুভির একটি গভীর সম্পর্ক রয়েছে। সেটা মুভি দেখলেই বুঝতে পারবেন। মুভিটি অসম্ভব আবেগি একটি মুভি। দেখার সময় কখন চোখে পানি চলে আসবে সেটা টেরই পাবেন না।মুভি দেখে যদি কান্না করার ইচ্ছা হয় তাহলে চোখ বন্ধ করে এই মুভির উপর ভরসা রাখতে পারেন।নিরাশ হবেন না।
যেহেতু ছাত্র-ছাত্রীরা এর আগে কখনো শহর দেখেনি, তাই প্রথমবারের মতো তারা শহরের চাকচিক্য দেখে অবাক হয়ে যায় এবং এদিক সেদিক চলে যায়।এভাবে তাদের মধ্যে থেকে তিন জন ছাত্র দলছুট হয়ে হারিয়ে যায়। যাদের মধ্যে দুজন আপন ভাই-বোন।শিক্ষিকা মারাত্মক বিপদের মধ্যে পড়ে যায়। সে একা এদিক-সেদিক খোঁজাখুঁজি করতে শুরু করে কিন্তু কোথাও সে ওই হারিয়ে যাওয়া ছাত্র-ছাত্রীদের খুঁজে পায় না, আবার তাদের না নিয়ে সে দ্বীপে ফেরতও যেতে পারে না।শেষ পর্যন্ত কি ওই শিক্ষিকা তার হারিয়ে যাওয়া ছাত্রদের খুঁজে পায়?
স্মৃতিচারণ করা শিক্ষকের সাথে মুভির একটি গভীর সম্পর্ক রয়েছে। সেটা মুভি দেখলেই বুঝতে পারবেন। মুভিটি অসম্ভব আবেগি একটি মুভি। দেখার সময় কখন চোখে পানি চলে আসবে সেটা টেরই পাবেন না।মুভি দেখে যদি কান্না করার ইচ্ছা হয় তাহলে চোখ বন্ধ করে এই মুভির উপর ভরসা রাখতে পারেন।নিরাশ হবেন না।
দয়াকরে কমেন্টে স্পাম মেসেজ দেবেন না।