গুগল ম্যাপে আমার ২৯০০ শত ছবি আজকে পর্যন্ত ২০ লক্ষ বার দেখা হয়েছে। অংকটা সারা বিশ্বের জন্য খুব ছোট কিন্তু বাংলাদেশের জন্য বেশ বড়।
এই ছবিগুলো তুলতে আমাকে অনেক বিব্রতকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়েছে।কোন মার্কেট বা দোকান অথবা রেস্টুরেন্টের ছবি লুকিয়ে লুকিয়ে বা খুব লজ্জায় তুলতাম।
কারণ আশপাশের লোকজন কিনা কি ভাবে। আবার দোকানদার বা রেস্টুরেন্টের মালিকরা চোর-ডাকাতও মনে করতে পারে। আবার ঢাকার ভিতরে কোন স্থাপনার ছবি তুলতে গেলে আরো বেশি লজ্জা লাগত, ছবি তুলতে দেখে মানুষ হয়তো ভাবে এই গাধাটা মনে হয় প্রথমবার ঢাকায় এসেছে।😁
অনেকে জিজ্ঞেস করে 'এগুলো করে কি লাভ'? আমি বলি 'কিছুই পাই না, এই খুশিতে, ঠেলায়, ঘুরতে ভালো লাগে।😂😂
আসল কথা হচ্ছে 'ভালোলাগা থেকে করি, শখে করি'।
আমি যখন মারা যাব তখনও আমার তৈরি করা স্থান, রিভিউ বা ছবিগুলো থেকে যাবে বছরের পর বছর। মানুষ এইগুলো দেখে তাদের কাংখিত গন্তব্যস্থলে খুব সহজে পৌঁছে যেতে পারবে।
ঠিক যেমনটা আমি অন্য জনের ছবি, তাদের তৈরি করা স্থান বা রিভিউ দেখে আমার গন্তব্যস্থলে সহজে পৌঁছাতে পারি।
এই ছবিগুলো তুলতে আমাকে অনেক বিব্রতকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়েছে।কোন মার্কেট বা দোকান অথবা রেস্টুরেন্টের ছবি লুকিয়ে লুকিয়ে বা খুব লজ্জায় তুলতাম।
কারণ আশপাশের লোকজন কিনা কি ভাবে। আবার দোকানদার বা রেস্টুরেন্টের মালিকরা চোর-ডাকাতও মনে করতে পারে। আবার ঢাকার ভিতরে কোন স্থাপনার ছবি তুলতে গেলে আরো বেশি লজ্জা লাগত, ছবি তুলতে দেখে মানুষ হয়তো ভাবে এই গাধাটা মনে হয় প্রথমবার ঢাকায় এসেছে।😁
অনেকে জিজ্ঞেস করে 'এগুলো করে কি লাভ'? আমি বলি 'কিছুই পাই না, এই খুশিতে, ঠেলায়, ঘুরতে ভালো লাগে।😂😂
আসল কথা হচ্ছে 'ভালোলাগা থেকে করি, শখে করি'।
আমি যখন মারা যাব তখনও আমার তৈরি করা স্থান, রিভিউ বা ছবিগুলো থেকে যাবে বছরের পর বছর। মানুষ এইগুলো দেখে তাদের কাংখিত গন্তব্যস্থলে খুব সহজে পৌঁছে যেতে পারবে।
ঠিক যেমনটা আমি অন্য জনের ছবি, তাদের তৈরি করা স্থান বা রিভিউ দেখে আমার গন্তব্যস্থলে সহজে পৌঁছাতে পারি।
দয়াকরে কমেন্টে স্পাম মেসেজ দেবেন না।