The bicycle Thief ১৯৪৮ সালে নির্মিত ইতালির মুভি। মুভিটি একই নামের উপন্যাস একটি থেকে নির্মীত হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হবার পর পরাজিত শক্তি ইতালির অর্থনৈতিক অবস্থা বেশ দুর্বল হয়ে পড়ে। চারদিকে দেখা দেয় বেকারত্ব, কাজের সন্ধানে হাজার হাজার মানুষ এদিক-সেদিক ছোটাছুটি করতে থাকে।
আন্তোনিও রিচ্চি তার স্ত্রী মারিয়া এবং একমাত্র সাত বছর বয়সী ছেলেকে নিয়ে রুমে বসবাস করে। দেশের অর্থনৈতিক এই দুরবস্থায় রিচ্চিও কোন চাকরি ছিল না। ছেলে এবং স্ত্রীকে নিয়ে বেঁচে থাকার তাগিদে সে চাকরির জন্য বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাঘুরি করতে থাকে। এক সময় সে একটি কাজ পেয়ে যায়, এক বিজ্ঞাপন কোম্পানির পোস্টার লাগানোর চাকরি। তবে এই চাকরি করতে হলে তার একটি সাইকেল থাকতে হবে।
কিন্তু সাইকেল কেনার জন্য যে টাকার প্রয়োজন সেটা তার পক্ষে জোগাড় করা অসম্ভব।টাকা এবং এই দুঃসময়ে চাকরির প্রয়োজনে বাধ্য হয়ে তার স্ত্রী মারিয়া তাদের বিয়ের উপহার স্বরূপ প্রাপ্ত বিছানার চাদর সব বন্ধক রেখে সেই টাকা দিয়ে একটি সাইকেল কিনে আনে।
প্রথম দিন কাজে গিয়ে রিচ্চি অদূরে তার সাইকেল রেখে সে একটি মই'য়ের উপর উঠে দেয়ালে পোস্টার লাগাতে যায়.... হঠাৎ এক যুবক তার সাইকেলটা নিয়ে পালিয়ে যায়। রিচিও চোরের পেছনে দৌড়ায় কিন্তু পেরে উঠে না।সে পুলিশের কাছে গেলে পুলিশ তাকে জানায় দেশের এই পরিস্থিতিতে তারা সাইকেল খুঁজার ব্যাপারে তেমন কিছুই করতে পারবে না।
সুতরাং সে বাধ্য হয়ে তার ছেলেকে সাথে নিয়ে নিজেই সাইকেলের খুঁজে বের হয়। যেভাবেই হোক সাইকেল তার খুঁজে পেতেই হবে.... কারণে এর উপর নির্ভর করছে তার চাকরি..... আর চাকরি উপর নির্ভর করছে তার স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বেঁচে থাকা।
খুব বেশি বিশ্লেষন না গিয়ে শুধু এতোই বলি, এখন পর্যন্ত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মুভির যে কয়টি তালিকা তৈরি করা হয়েছে প্রত্যেকটির তালিকাতেই এই মুভিটি প্রথম দিকে থাকে.... মানে এক থেকে দশের মধ্যে থাকে।এই মুভির ভালো লাগা সম্পর্কে আমাকে জিজ্ঞেস করা হলে আমার উত্তর হচ্ছে 'এটি আমার দেখা পৃথিবীর সেরা ৫টি মুভির একটি।মুভি কিছু দৃশ্য আছে যেগুলো দেখলে আপনার চোখে কখন পানি চলে আসবে আপনি টেরই পাবেন না।
আপনি বিশাল বড় মুভি প্রেমী, জীবনে বহু মুভি দেখেছেন... কিন্তু এই মুভি এখনো দেখেননি, তাহলে আপনি মাত্রই মুভি দেখা শুরু করলেন।
আন্তোনিও রিচ্চি তার স্ত্রী মারিয়া এবং একমাত্র সাত বছর বয়সী ছেলেকে নিয়ে রুমে বসবাস করে। দেশের অর্থনৈতিক এই দুরবস্থায় রিচ্চিও কোন চাকরি ছিল না। ছেলে এবং স্ত্রীকে নিয়ে বেঁচে থাকার তাগিদে সে চাকরির জন্য বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাঘুরি করতে থাকে। এক সময় সে একটি কাজ পেয়ে যায়, এক বিজ্ঞাপন কোম্পানির পোস্টার লাগানোর চাকরি। তবে এই চাকরি করতে হলে তার একটি সাইকেল থাকতে হবে।
কিন্তু সাইকেল কেনার জন্য যে টাকার প্রয়োজন সেটা তার পক্ষে জোগাড় করা অসম্ভব।টাকা এবং এই দুঃসময়ে চাকরির প্রয়োজনে বাধ্য হয়ে তার স্ত্রী মারিয়া তাদের বিয়ের উপহার স্বরূপ প্রাপ্ত বিছানার চাদর সব বন্ধক রেখে সেই টাকা দিয়ে একটি সাইকেল কিনে আনে।
প্রথম দিন কাজে গিয়ে রিচ্চি অদূরে তার সাইকেল রেখে সে একটি মই'য়ের উপর উঠে দেয়ালে পোস্টার লাগাতে যায়.... হঠাৎ এক যুবক তার সাইকেলটা নিয়ে পালিয়ে যায়। রিচিও চোরের পেছনে দৌড়ায় কিন্তু পেরে উঠে না।সে পুলিশের কাছে গেলে পুলিশ তাকে জানায় দেশের এই পরিস্থিতিতে তারা সাইকেল খুঁজার ব্যাপারে তেমন কিছুই করতে পারবে না।
সুতরাং সে বাধ্য হয়ে তার ছেলেকে সাথে নিয়ে নিজেই সাইকেলের খুঁজে বের হয়। যেভাবেই হোক সাইকেল তার খুঁজে পেতেই হবে.... কারণে এর উপর নির্ভর করছে তার চাকরি..... আর চাকরি উপর নির্ভর করছে তার স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বেঁচে থাকা।
খুব বেশি বিশ্লেষন না গিয়ে শুধু এতোই বলি, এখন পর্যন্ত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মুভির যে কয়টি তালিকা তৈরি করা হয়েছে প্রত্যেকটির তালিকাতেই এই মুভিটি প্রথম দিকে থাকে.... মানে এক থেকে দশের মধ্যে থাকে।এই মুভির ভালো লাগা সম্পর্কে আমাকে জিজ্ঞেস করা হলে আমার উত্তর হচ্ছে 'এটি আমার দেখা পৃথিবীর সেরা ৫টি মুভির একটি।মুভি কিছু দৃশ্য আছে যেগুলো দেখলে আপনার চোখে কখন পানি চলে আসবে আপনি টেরই পাবেন না।
আপনি বিশাল বড় মুভি প্রেমী, জীবনে বহু মুভি দেখেছেন... কিন্তু এই মুভি এখনো দেখেননি, তাহলে আপনি মাত্রই মুভি দেখা শুরু করলেন।
দয়াকরে কমেন্টে স্পাম মেসেজ দেবেন না।