এই মুভিটি জাপানের একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত। যেটা ঘটেছিল ১৯২৫ সালে।জাপানের এক ইউনিভার্সিটির প্রফেসরের একটি পোষা কুকুর ছিল, যার নাম ছিল হাচিকো।কুকুরটিকে অবশ্য প্রফেসর রেলস্টেশনে কুড়িয়ে পায় এবং ধীরে ধীরে এই কুকুরটিই হয়ে যায় প্রফেসরের সবচেয়ে কাছের বন্ধু।
প্রতিদিন সকালে সে প্রফেসরকে রেলস্টেশনে এগিয়ে দিয়ে আসে। আবার, বিকেলবেলা প্রফেসরের ট্রেন আসার একটু আগে আগে গিয়ে রেলস্টেশনের চত্বরে বসে থাকে। প্রফেসর ট্রেন থেকে নামলে তার সাথে একত্রে বাড়ি ফেরে। এভাবে, রেলস্টেশনের পরিচিত মুখ হয়ে যায় হাচিকো।সবাই তাকে এক নামে চেনে। রেলস্টেশনের কফিশপের মালিক থেকে স্টেশনের সিকিউরিটি গার্ড, সবার কাছে ভীষণ পরিচিত সে।
একদিন, ক্লাস চলাকালীন সময়ে, হার্ট এ্যাটাক করে মারা যান প্রফেসর। হাচিকো সেদিনও বরাবরের মত পড়ন্ত বিকেলে যায় প্রফেসরকে আনতে। ট্রেন থেকে সবাই নামে, প্রফেসর নামেনা। সারা রাত রেলস্টেশনে বসে থাকে সে। অসহায়ভাবে তাকিয়ে থাকে, স্টেশনের দিকে, পরিচিত মুখের আশায়। পরিচিত মুখ আর আসেনা।
এরপর থেকে কুকুরটি প্রতিদিন প্রফেসরের জন্য ওই রেল স্টেশনে অপেক্ষা করতে থাকে..... এক দিন দুই দিন নয়... টানা ৯ বছর।এভাবেই একদিন, অপেক্ষা করতে করতে রেলস্টেশনের তার নির্দিষ্ট জায়গায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে সে।হাচিকোর তার মালিকের প্রতি বিশ্বস্ততার কথা স্মরণ করে রাখতে এই স্টেশনসহ জাপানের আরো কয়েকটি জায়গায় হাচিকোর স্ট্যাচু নির্মাণ করা হয়েছে।
Hachi: A Dog's Tale মুভিটি আমার দেখা সবচেয়ে ইমোশনাল মুভিগুলোর একটি।মানুষ ও কুকুরের মধ্যকার ভালোবাসার সম্পর্ক কতটা গভীর হতে পারে সেটাই এই মুভিতে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
প্রতিদিন সকালে সে প্রফেসরকে রেলস্টেশনে এগিয়ে দিয়ে আসে। আবার, বিকেলবেলা প্রফেসরের ট্রেন আসার একটু আগে আগে গিয়ে রেলস্টেশনের চত্বরে বসে থাকে। প্রফেসর ট্রেন থেকে নামলে তার সাথে একত্রে বাড়ি ফেরে। এভাবে, রেলস্টেশনের পরিচিত মুখ হয়ে যায় হাচিকো।সবাই তাকে এক নামে চেনে। রেলস্টেশনের কফিশপের মালিক থেকে স্টেশনের সিকিউরিটি গার্ড, সবার কাছে ভীষণ পরিচিত সে।
একদিন, ক্লাস চলাকালীন সময়ে, হার্ট এ্যাটাক করে মারা যান প্রফেসর। হাচিকো সেদিনও বরাবরের মত পড়ন্ত বিকেলে যায় প্রফেসরকে আনতে। ট্রেন থেকে সবাই নামে, প্রফেসর নামেনা। সারা রাত রেলস্টেশনে বসে থাকে সে। অসহায়ভাবে তাকিয়ে থাকে, স্টেশনের দিকে, পরিচিত মুখের আশায়। পরিচিত মুখ আর আসেনা।
এরপর থেকে কুকুরটি প্রতিদিন প্রফেসরের জন্য ওই রেল স্টেশনে অপেক্ষা করতে থাকে..... এক দিন দুই দিন নয়... টানা ৯ বছর।এভাবেই একদিন, অপেক্ষা করতে করতে রেলস্টেশনের তার নির্দিষ্ট জায়গায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে সে।হাচিকোর তার মালিকের প্রতি বিশ্বস্ততার কথা স্মরণ করে রাখতে এই স্টেশনসহ জাপানের আরো কয়েকটি জায়গায় হাচিকোর স্ট্যাচু নির্মাণ করা হয়েছে।
Hachi: A Dog's Tale মুভিটি আমার দেখা সবচেয়ে ইমোশনাল মুভিগুলোর একটি।মানুষ ও কুকুরের মধ্যকার ভালোবাসার সম্পর্ক কতটা গভীর হতে পারে সেটাই এই মুভিতে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
হাচিকোর গল্পটি আগেও অনেক পড়েছি। আজ আবার পড়ে ভাল লাগল যদিও ব্যক্তিগতভাবে কুকুরকে অনেক ভয় পাই আমি। ধন্যবাদ।।
উত্তরমুছুনহাচিকো – একটি বিশ্বস্ততার গল্প
দয়াকরে কমেন্টে স্পাম মেসেজ দেবেন না।